সদ্য সংবাদ
লিটন ও মুশফিককে বাদ দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৬ সদস্যের স্কোয়াড

আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫-এর প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সেরা একাদশ গঠন করা। পাকিস্তানে আয়োজিত এই টুর্নামেন্টে প্রথম ম্যাচটি হবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৩ ফেব্রুয়ারি, এরপরের ম্যাচ একই ভেন্যুতে ২৪ ফেব্রুয়ারি। তবে রাওয়ালপিন্ডিতে বাকি দুটি ম্যাচ খেলতে হবে।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশে সাতজন ব্যাটসম্যানের পাশাপাশি অন্তত পাঁচজন বিশেষজ্ঞ বোলারকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন। এই ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত কঠিন। ব্যাটিং গভীরতা এবং বোলিং আক্রমণ গড়ার মধ্যে ভারসাম্য আনতেই একাধিক সিনিয়র ক্রিকেটারের জায়গা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
সম্ভাব্য ব্যাটিং অর্ডার
১. তানজিদ হাসান তামিম
২. সৌম্য সরকার
৩. নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক)
৪. মেহেদী হাসান মিরাজ
৫. তাওহীদ হৃদয়
৬. মুশফিকুর রহিম
৭. মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ
৮. জাকের আলী অনিক
এই তালিকায় মেহেদী হাসান মিরাজ একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার হিসেবে চার নম্বরে প্রতিষ্ঠিত। তার সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স তাকে একাদশের অপরিহার্য সদস্য করে তুলেছে। অন্যদিকে, তানজিদ তামিম এবং সৌম্য সরকার ওপেনিংয়ে নির্ভরযোগ্য পারফর্মার।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিকল্পনায় পাঁচজন বিশেষজ্ঞ বোলার রাখতে গেলে টপ অর্ডার থেকে অন্তত একজন ব্যাটসম্যানকে বাদ দিতে হবে। লিটন দাস এবং মুশফিকুর রহিমের মধ্যে একজনের একাদশে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ।
লিটন দাস তার সাম্প্রতিক পাঁচ ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে শূন্য রানে আউট হওয়ায় ফর্মহীন অবস্থায় রয়েছেন। অন্যদিকে, মুশফিকের অভিজ্ঞতা দলে গুরুত্বপূর্ণ হলেও তাকে বাদ দেওয়ার আলোচনা হচ্ছে কারণ উইকেটকিপার হিসেবে জাকের আলী অনিককে সুযোগ দেওয়া হতে পারে। যদি মুশফিক খেলেন, তাহলে তাওহীদ হৃদয়কে বাদ দিতে হতে পারে।
সাকিব আল হাসান থাকলে ব্যাটিং ও বোলিং দুই বিভাগেই দল ভারসাম্য রক্ষা করতে পারত। তার অলরাউন্ড দক্ষতা দলের জন্য অপরিহার্য ছিল। কিন্তু তার অনুপস্থিতিতে একজন অলরাউন্ডারকে জায়গায় আনতে হচ্ছে, যা পুরো একাদশ গঠনে প্রভাব ফেলছে।
সম্ভাব্য একাদশ: ভারসাম্যের সন্ধানে
বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচে সম্ভাব্য একাদশ হতে পারে:
১. তানজিদ হাসান তামিম
২. সৌম্য সরকার
৩. নাজমুল হোসেন শান্ত
৪. মেহেদী হাসান মিরাজ
৫. তাওহীদ হৃদয়
৬. মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ
৭. জাকের আলী অনিক (উইকেটকিপার)
৮. বিশেষজ্ঞ স্পিনার
৯. দুইজন বিশেষজ্ঞ পেসার: মুস্তাফিজ ও তাসকিন
১০. অতিরিক্ত অলরাউন্ডার অথবা পেস বোলার: হাসান মাহমুদ/শরিফুল ইসলাম/সাইফুদ্দিন
বাংলাদেশের একাদশ গঠনের ক্ষেত্রে বোলার এবং ব্যাটসম্যানদের মধ্যে ভারসাম্য আনতে গিয়ে কয়েকজন সিনিয়র খেলোয়াড়কে বাদ দেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সাকিবের অনুপস্থিতি পুরো পরিকল্পনায় প্রভাব ফেলছে। তাওহীদ হৃদয় এবং মুশফিকুর রহিমের মধ্যে একজনকে বাদ দেওয়া প্রায় নিশ্চিত।
বাংলাদেশ দলের ম্যানেজমেন্ট এবং কোচের জন্য সেরা একাদশ গঠন করা অত্যন্ত কঠিন হবে। তবে ভারসাম্যপূর্ণ একাদশ গড়তে পারলে দল প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- অবশেষে বাংলাদেশীদের জন্য ভিসা পুনরায় চালু
- যাকে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসাতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা
- সরকারি চাকরিজীবীদের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন কত টাকা বেতন বাড়লো
- ইরানের বিজয় ও মহানবী (সা.)-এর ভবিষ্যদ্বাণী
- সয়াবিন তেলের দাম কমে তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
- বাংলাদেশের ১০টি সবচেয়ে নিরাপদ ব্যাংক, ২০২৪-এর পারফরম্যান্সে যারা এগিয়ে
- আগামী ২৪ ঘণ্টা কেন ভয়ংকর হতে পারে
- বড় সুখবর দিলো সংযুক্ত আরব আমিরাত
- ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: চীনের অবস্থান স্পষ্ট
- বি-২ বোমারু বিমান কীভাবে রাডার ফাঁকি দিয়ে ইরানে হামলা চালালো
- তেহরান খালি করার ডাক দিলেন ট্রাম্প, উঠছে নানা প্রশ্ন
- পুরুষদের গোসল ফরজ হলে যেসব কাজ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
- ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুত কিছু দেশ
- মৃত্যুর পর ভাইবোনের আর দেখা হবে না
- বিএনপির মনোনয়ন পেতে তিনটি প্রধান যোগ্যতা অপরিহার্য